সব প্রতিশ্রুতি মিথ্যা, কেউ পাশে থাকে না

প্রতিটি মানুষের জীবনের থাকেই ভাঙা-গড়ার গল্প। আসলে সম্পর্ক বহুমুখী। জীবনে চলার পথে একাধিক সম্পর্ক তৈরি হয়। সে সব সম্পর্ক রক্তের নয়। তেমনই এক সম্পর্কে জড়িয়েছেন ‘জয়া ও শারমিন’। যদিও জয়া জানেন, সব প্রতিশ্রুতি আসলে মিথ্যে! শেষ পর্যন্ত নাকি কেউ পাশে থাকে না।

প্রতিটি মানুষের জীবনের থাকেই ভাঙা-গড়ার গল্প। আসলে সম্পর্ক বহুমুখী। জীবনে চলার পথে একাধিক সম্পর্ক তৈরি হয়। সে সব সম্পর্ক রক্তের নয়। তেমনই এক সম্পর্কে জড়িয়েছেন ‘জয়া ও শারমিন’। যদিও জয়া জানেন, সব প্রতিশ্রুতি আসলে মিথ্যে! শেষ পর্যন্ত নাকি কেউ পাশে থাকে না।

বাস্তব জীবনেও নাকি জয়া এমনই। আন্দবাজার ডট কমকে জয়া বলেন, ‘‘আমরা এই কোভিডের সময় এই ছবিটার শুটিং করি। যখন সকলে বাড়ি থেকে প্রায় অবসাদে ডুবে যাচ্ছিলেন। তখনও অল্প ইউনিট নিয়ে ছবিটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়। কিন্তু ছবিটা বেশ বড়। দু’জন আলাদা সামাজিক অবস্থানে বেড়ে ওঠা দুই নারীর বন্ধুত্বের গল্প।” ব্যক্তিগত জীবনেও জয়া গৃহকর্ম সহায়িকার সঙ্গে নিজের কোনও বিভাজন দেখেন না। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘আমার মা, ভাইবোন, পোষ্য এরা যেমন পরিবার, আমার সহকারীরাও আমার বাড়ির লোক।’’

ভারতে মহিলা প্রযোজকের সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু তুলনায় বাংলাদেশে সেই সংখ্যা অনেক কম। সেখান থেকে জয়া এখন প্রযোজকের ভূমিকায়। তিনি অবশ্য মহিলা-পুরুষ বিভাজনে বিশ্বাসী নন। তাঁর এই ছবির বিশেষত্বই হল এই যে, শুধু দুই চরিত্রই নয়, ক্যামেরার নেপথ্যে যাঁরা কাজ করেছেন তাঁরাও অধিকাংশই নারী।