ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আগে সৌদি আরব ও কাতারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
.jpg)
১০ মে, জেদ্দায় সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। ছবি: ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি সৌদি আরব ও কাতার সফর করেছেন, যা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আগে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করা। রোববার, ১১ মে, ওমানে অনুষ্ঠিত চতুর্থ দফার এই পরোক্ষ আলোচনায় ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করবেন।
আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আরাগচি বলেন, "যদি যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য আমাদের পারমাণবিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়, তাহলে তেহরান একচুলও পিছপা হবে না।" তিনি আরও বলেন, "ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি শুধুমাত্র বেসামরিক উদ্দেশ্যে এবং আমরা কোনো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চাই না।"
যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ, যিনি ওমানে আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন, বলেছেন যে ইরানকে তার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো বন্ধ করতে হবে, সেন্ট্রিফিউজগুলো অপসারণ করতে হবে এবং তাদের জ্বালানি মজুদ মিশ্রিত করে দূরে পাঠাতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মন্তব্য করেছেন যে, "ইরান চাইলে বেসামরিক শক্তির জন্য বিদেশ থেকে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি করতে পারে।"
এই আলোচনার চতুর্থ দফা ওমানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা সরাসরি ও পরোক্ষভাবে আলোচনা করবেন। এই আলোচনার ফলাফল পারমাণবিক সমঝোতার দিকে এগিয়ে যেতে পারে, তবে উভয় পক্ষের মধ্যে বড় ধরনের পার্থক্য রয়ে গেছে, বিশেষ করে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা নিয়ে।
আল জাজিরা ও রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরাগচি সৌদি আরব ও কাতার সফর করেছেন, যা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আগে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করা।
আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আরাগচি বলেন, "যদি যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য আমাদের পারমাণবিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়, তাহলে তেহরান একচুলও পিছপা হবে না।" তিনি আরও বলেন, "ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি শুধুমাত্র বেসামরিক উদ্দেশ্যে এবং আমরা কোনো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চাই না।"
যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ, যিনি ওমানে আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন, বলেছেন যে ইরানকে তার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো বন্ধ করতে হবে, সেন্ট্রিফিউজগুলো অপসারণ করতে হবে এবং তাদের জ্বালানি মজুদ মিশ্রিত করে দূরে পাঠাতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মন্তব্য করেছেন যে, "ইরান চাইলে বেসামরিক শক্তির জন্য বিদেশ থেকে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি করতে পারে।"
এই আলোচনার চতুর্থ দফা ওমানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা সরাসরি ও পরোক্ষভাবে আলোচনা করবেন। এই আলোচনার ফলাফল পারমাণবিক সমঝোতার দিকে এগিয়ে যেতে পারে, তবে উভয় পক্ষের মধ্যে বড় ধরনের পার্থক্য রয়ে গেছে, বিশেষ করে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা নিয়ে।