গোবিন্দগঞ্জে মৃত্যুর চার দিন পর আওয়ামী লীগ নেতার নামে থানায় মামলা হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উপজেলা জুড়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা।

গোবিন্দগঞ্জে মৃত্যুর চার দিন পর আওয়ামী লীগ নেতার নামে থানায় মামলা হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উপজেলা জুড়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা।

মৃত ওই আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল আকতার পাশর্বর্তী পলাশবাড়ি উপজেলার বাসিন্দা। তিনি মারা যান ১৫ এপ্রিল। কিন্তু  গোবিন্দগঞ্জ থানায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের অফিস ভাংচুর ও লুটপাটের একটি মামলা হয় গত ১৯ এপ্রিল। ওই মামলায় তাকে ১৫৫নং আসামি হিসেবে এজাহারে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। 
গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন স্থানীয় এক জামায়াত নেতা। মৃত  বাবুল আকতার পলাশবাড়ী উপজেলার বরিশাল ইউনিয়নের ডাকুনী গ্রামের আব্দুল জলিল মিয়ার ছেলে। তিনি বরিশাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ এপ্রিল অসুস্থতার কারণে মারা যান পলাশবাড়ী উপজেলার বরিশাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল আকতার। দলমত নির্বিশেষে সব ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশগ্রহণে জানাজা শেষে ওই দিনই পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এদিকে গত ১৯ এপ্রিল দরবস্ত ইউনিয়নের বেড়ামালঞ্চা গ্রামের ছলিম উদ্দীনের ছেলে জামায়াত নেতা আজাদুল ইসলাম বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ২২১ জনকে আসামি করে গোবিন্দগঞ্জ থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলাটি দায়ের করেন।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বুলবুল ইসলাম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মামলার ১৫৫ নং আসামী ওই ব্যক্তি মারা গেছেন বলে শুনতে পেরেছি। তবে তা সত্যি কি না জানি না। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে।  পাশর্বর্তী পলাশবাড়ি উপজেলার বাসিন্দা। তিনি মারা যান ১৫ এপ্রিল। কিন্তু  গোবিন্দগঞ্জ থানায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের অফিস ভাংচুর ও লুটপাটের একটি মামলা হয় গত ১৯ এপ্রিল। ওই মামলায় তাকে ১৫৫নং আসামি হিসেবে এজাহারে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। 

গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন স্থানীয় এক জামায়াত নেতা। মৃত  বাবুল আকতার পলাশবাড়ী উপজেলার বরিশাল ইউনিয়নের ডাকুনী গ্রামের আব্দুল জলিল মিয়ার ছেলে। তিনি বরিশাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ এপ্রিল অসুস্থতার কারণে মারা যান পলাশবাড়ী উপজেলার বরিশাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল আকতার। দলমত নির্বিশেষে সব ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশগ্রহণে জানাজা শেষে ওই দিনই পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এদিকে গত ১৯ এপ্রিল দরবস্ত ইউনিয়নের বেড়ামালঞ্চা গ্রামের ছলিম উদ্দীনের ছেলে জামায়াত নেতা আজাদুল ইসলাম বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ২২১ জনকে আসামি করে গোবিন্দগঞ্জ থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলাটি দায়ের করেন।

গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বুলবুল ইসলাম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মামলার ১৫৫ নং আসামী ওই ব্যক্তি মারা গেছেন বলে শুনতে পেরেছি। তবে তা সত্যি কি না জানি না। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে।