তারা বাজারে মজুদ নোটগুলো দ্রুত ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
টাঁকশালের সক্ষমতা অনুযায়ী, বছরে সর্বোচ্চ ১২০ কোটি পিস নতুন নোট ছাপানো সম্ভব, যেখানে চাহিদা প্রায় ১৫০ কোটি পিস। এ প্রেক্ষাপটে প্রাথমিকভাবে চার ধরনের নোটের ডিজাইন পরিবর্তনের মাধ্যমে ধাপে ধাপে সব নোটই নতুন রূপে আনা হবে।
সরকার পরিবর্তনের পর গত ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় নতুন নোট ছাপানোর সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়। এর ভিত্তিতে সরকার, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং চিত্রশিল্পীদের সমন্বয়ে তৈরি কমিটি ডিজাইন চূড়ান্ত করে।
নতুন নোটে দেশীয় ধর্মীয় স্থাপনা, বাঙালি ঐতিহ্য ও জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি যুক্ত করা হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে শেখ মুজিবের ছবি বাদ দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।