মেট্রোরেলের দ্বিতীয় তলায় ব্যবসা করার সুযোগ, ২৫০০০ বর্গফুট স্পেস ভাড়ায়
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সম্প্রতি ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজার মেট্রোরেল স্টেশনের দ্বিতীয় তলার প্রায় ২৫,০০০ বর্গফুট ফাঁকা স্পেস বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে যাত্রীসেবার পাশাপাশি স্টেশনগুলোর ফাঁকা স্থান ব্যবহার করে বিকল্প আয়ের পথ খুলছে সংস্থাটি।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সম্প্রতি ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজার মেট্রোরেল স্টেশনের দ্বিতীয় তলার প্রায় ২৫,০০০ বর্গফুট ফাঁকা স্পেস বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে যাত্রীসেবার পাশাপাশি স্টেশনগুলোর ফাঁকা স্থান ব্যবহার করে বিকল্প আয়ের পথ খুলছে সংস্থাটি।
ভাড়ার শর্তাবলী ও আবেদন প্রক্রিয়া
-
ভাড়ার প্রস্তাব বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স বা যমুনা ফিউচার পার্কের ভাড়ার সমান বা বেশি হতে হবে।
-
ইজারা মেয়াদ ১০ বছর, যা নবায়নযোগ্য নয়।
-
আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ জানান, ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজার স্টেশনের দ্বিতীয় তলায় দুটি বড় স্পেস রয়েছে, প্রতিটির আয়তন প্রায় ২৫,০০০ বর্গফুট। এছাড়াও, লাইন-৬ এর অন্যান্য স্টেশনগুলোতে গড়ে ১৫০ বর্গফুট আয়তনের তিন-চারটি ছোট কক্ষ রয়েছে, যা ভিন্নধরনের ব্যবসার জন্য উপযোগী। প্রথমে বড় স্পেস ভাড়া দেয়া হবে, এরপর ছোট কক্ষগুলো ইজারা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে।
২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে সীমিত পরিসরে মেট্রোরেল চালু হয় এবং ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে পুরো রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ডিএমটিসিএলের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম অর্থবছরে (২০২২-২৩) টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৩ কোটি ৯১ লাখ টাকায়।
তবে এ আয় দিয়েই সব খরচ মেটানো সম্ভব নয়, কারণ দৈনন্দিন ব্যয়ের পাশাপাশি জাইকার থেকে নেয়া ১৯ হাজার ৭১৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে হচ্ছে। বিকল্প আয় উৎস হিসেবে স্টেশনগুলোর ফাঁকা জায়গা ভাড়া দেয়ার উদ্যোগকে সম্ভাবনাময় বলে মনে করছে ডিএমটিসিএল।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে শপিংমল, ডেইলিশপ, ব্যাংক বা অফিসসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান মেট্রোরেল স্টেশনের সুবিধাজনক স্থানে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ পাবে। এটি যাত্রীদের জন্যও অতিরিক্ত সেবা নিশ্চিত করবে এবং স্টেশনগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করবে।
আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো ডিএমটিসিএলের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন। এই উদ্যোগ ঢাকার বাণিজ্যিক পরিবেশে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
-
ভাড়ার প্রস্তাব বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স বা যমুনা ফিউচার পার্কের ভাড়ার সমান বা বেশি হতে হবে।
-
ইজারা মেয়াদ ১০ বছর, যা নবায়নযোগ্য নয়।
-
আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ জানান, ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজার স্টেশনের দ্বিতীয় তলায় দুটি বড় স্পেস রয়েছে, প্রতিটির আয়তন প্রায় ২৫,০০০ বর্গফুট। এছাড়াও, লাইন-৬ এর অন্যান্য স্টেশনগুলোতে গড়ে ১৫০ বর্গফুট আয়তনের তিন-চারটি ছোট কক্ষ রয়েছে, যা ভিন্নধরনের ব্যবসার জন্য উপযোগী। প্রথমে বড় স্পেস ভাড়া দেয়া হবে, এরপর ছোট কক্ষগুলো ইজারা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে।
২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে সীমিত পরিসরে মেট্রোরেল চালু হয় এবং ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে পুরো রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ডিএমটিসিএলের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম অর্থবছরে (২০২২-২৩) টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৩ কোটি ৯১ লাখ টাকায়।
তবে এ আয় দিয়েই সব খরচ মেটানো সম্ভব নয়, কারণ দৈনন্দিন ব্যয়ের পাশাপাশি জাইকার থেকে নেয়া ১৯ হাজার ৭১৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে হচ্ছে। বিকল্প আয় উৎস হিসেবে স্টেশনগুলোর ফাঁকা জায়গা ভাড়া দেয়ার উদ্যোগকে সম্ভাবনাময় বলে মনে করছে ডিএমটিসিএল।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে শপিংমল, ডেইলিশপ, ব্যাংক বা অফিসসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান মেট্রোরেল স্টেশনের সুবিধাজনক স্থানে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ পাবে। এটি যাত্রীদের জন্যও অতিরিক্ত সেবা নিশ্চিত করবে এবং স্টেশনগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করবে।
আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো ডিএমটিসিএলের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন। এই উদ্যোগ ঢাকার বাণিজ্যিক পরিবেশে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।